টুঙ্গিপাড়ায় শেখ হাসিনার আতিথেয়তা

টুঙ্গিপাড়ায় শেখ হাসিনার আতিথেয়তা

দুর্লভ হয়ে যাওয়া এই ছবিটি এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। ছবিটি গত বছরের। গত বছরের ১৭ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাবা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী পালনের জন্য গোপালগঞ্জ যান। টুঙ্গিপাড়ায় গতবছর অতিথিদের জন্য খাবারের ব্যবস্থা করেন। ওই দিন অতিথিদের নিজ হাতে পরিবেশন করেন শেখ হাসিনা। স্থিরচিত্রটি গতবছরের হলেও এটার ধারাবাহিকতা কিন্তু অব্যাহত রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আথিথেয়তায় অভিভূত হয়েছেন অতিথিরা।

এবছরও শনিবার শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা বাবা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী পালনের জন্য সকালে রাজধানীর ধানমণ্ডি ৩২ নম্বর বঙ্গবন্ধু ভবন চত্বরে জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে সরকারপ্রধান ও আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে টুঙ্গিপাড়ায় যান।

সেখানে চিরনিদ্রায় শায়িত বঙ্গবন্ধুর মাজারে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর আগত অতিথিদের নিজ হাতে আপ্যায়নের ব্যবস্থা করেন। শুধু তাই নয়। সবার খাবারের তদারকিও করেন তিনি।   

অতিথিদের মধ্যে ছিলেন, ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ দিলু, শিল্পমন্ত্রী আমির হোসনে আমু, এলজজিআরডি এবং সমবায়মন্ত্রী ইঞ্জনিয়িার খন্দকার মোশাররফ হোসেন, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমদে, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, কৃষমিন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, সড়ক পরবিহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া, মুক্তযিুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক,  নৌ পরবিহন মন্ত্রী শাজাহান খান, প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদষ্টো মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আবু বেলাল মুহাম্মদ শফিউল হক, নৌবাহিনী প্রধান এডমরিাল নিজাম উদ্দিন আহমেদ, বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ র্মাশাল আবু এসরার।

এছাড়াও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফরউল্লাহ, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি, আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ, দলের যুগ্ম সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক এবং আব্দুর রহমান, আমিরুল আলম মিলন, সাংগঠনিক সম্পাদক আফম বাহাউদ্দিন নাছিম, তথ্য সচিব আব্দুল মালেক, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম, রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন, হাবিবুর রহমান সিরাজ, এসএম কামাল হোসেন, মন্ত্রী পরষিদ সচিব মো. শফিউল আলম, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব মো. নজীবুর রহমান,  পুলিশের আইজি ড. জাভেদ পাটোয়ারী,  এবং আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারাসহ সরকারের পদস্থ সামরকি ও বেসামরিক র্কমর্কতাবৃন্দ উপস্থতি ছিলেন।