আপনার রাশি ফল

আপনার রাশি ফল

 

মেষ
২১ মার্চ-২০ এপ্রিল। ভর #

আমাদের কাজী নজরুল ইসলামকে (মিথুন) লক্ষ করে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (বৃষ) বলেছেন: ওরে নবীন ওরে আমার কাঁচা/ আধমরাদের ঘা দিয়ে তুই বাঁচা। প্রিয়-অপ্রিয়-সুপ্রিয়-জনপ্রিয় মেষ, আপনি তো জানেন, কী নিবিড় স্নেহ-ভালোবাসার বন্ধন ছিল ওই দুই প্রবীণ নবীন কবির মধ্যে। দুজনেই জ্বলজ্বল করছিলেন বাঙালির মধ্য আকাশে। দুজনে মিলে বাঙালির সব প্রজন্মকে ঠেলে নিয়ে গেছেন প্রথম আলো থেকে শুরু করে প্রখর সূর্যের দিকে।... মেষ, আজ থেকে শুরু হতে যাচ্ছে আপনার এক নতুন জীবন। আপনি কি তা টের পাচ্ছেন? আমি মহান গ্রিক দার্শনিক পিথাগোরাসের নিউমারলোজি এবং আমার সিক্সথ সেন্স কিংবা ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় প্রয়োগের মাধ্যমে আপনাদের লক্ষ করে সাপ্তাহিক রাশিফলগুলো লিখে যাচ্ছি প্রতি শনিবারের জন্য। আমাকে এগুলো লিখে ফেলতে হয় বুধবারের মধ্যে। অগ্রিম নিউমারোলজির অঙ্ক অনুসরণ করে এভাবে আগাম রাশিফল লিখে ফেলা আমার পক্ষে সম্ভব বটে তাহলেও আপনাকে বারবার মনে করিয়ে দিই, রাশিশাস্ত্রসহ গোটা জ্যোতিষশাস্ত্রেরই কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। সম্প্রতি আমার লেখা একটি বই বের করেছে প্রথমা প্রকাশন: ভাগ্য জানার উপায় ছোট এই বইটিতে আমি একাধিকবার জ্যোতিষশাস্ত্রীয় পদ্ধতি ছুঁয়ে ছুঁয়ে গেছি। এটি পড়তে চাইলে এমনকি আপনি জ্যোতিষীও হয়ে উঠতে পারেন। মেষ, সপ্তাহে আপনার প্রতি আমার অনুরোধ, সব অবস্থায় মেজাজ ঠান্ডা রেখে চলতে চেষ্টা করুন। নেতা যদি রাগবশত এলোমেলো হয়ে যান, তাহলে চলবে কেন! রাগের মুহূর্তে নিজেকে লক্ষ করে মনে মনে জপ করুন: শান্ত হও, শান্ত হও, শান্ত হও! শুভ হোক, শুভ হবে আপনার আজ এবং আগামী

বৃষ
২১ এপ্রিল-২১ মে। ভর #

আমাদের বন্ধু এস এম হেদায়েত ছিল এক অসাধারণ গীতিকার। লাকী আখান্দের সুরে এবং কণ্ঠে তার লেখা অনেক জনপ্রিয় গান দীর্ঘকাল ধরে বেঁচে আছে এবং থাকবে বলেই আমার বিশ্বাস। অনেকে মনে করেন লাকী আখান্দের গান মানেই কাওসার আহমেদ চৌধুরীর গান। না, তা নয়। আপনার ভুল থাকলে শুধরে নিন। . এই নীলমণি হার/ এই স্বর্ণালি দিনে/ তোমায় দিয়ে গেলাম... . আবার এলো যে সন্ধ্যা/ শুধু দুজনে... . আমাকে তুমি আশিস দাও (শিল্পী: রফিকুল আলম) এই গানগুলোর কোনোটাই কাওসার আহমেদ চৌধুরীর লেখা নয়। এগুলোর গীতিকার হচ্ছেন অকালপ্রয়াত এস এম হেদায়েত (শেখ মুহাম্মদ হেদায়েত) এই কথাগুলো বলতে বলতে আমার মনে পড়ে গেল অকালে বিদায় নেওয়া অন্য এক গভীর মধুর কণ্ঠের অধিকারী শিল্পী নিষ্পাপ হ্যাপী আখান্দের কথা। চেহারা, আচরণ, মেধা প্রতিভাসবকিছু মিলে যেন এক উজ্জ্বল ধ্রুবতারা। হ্যাপী ছিল লাকী আখান্দের ছোট ভাই এবং সংগীতের ক্ষেত্রে অভিন্ন জুটি। লাকী, হ্যাপী এবং আমি আমার স্ত্রী ছবিতিনজনে মিলে গড়ে উঠেছিল চমৎকার এক ত্রয়ী চক্র। এই বলয়কে ঘিরে ছিল অন্য একটি বৃহত্তর বলয়। তার মধ্যে ছিল এবং ছিলেন আরও অনেকে, যাঁরা হয়তো আপনার অচেনা নয়। স্বীকার করি, রাশিফল লিখতে বসে গপ্পো শুরু করাটা আমার একটা বিরক্তিকর স্বভাব। কিন্তু কী করব, কয়লা ধুলেও তো ময়লা যায় না। তাহলে, একটি উর্দু শের শুনুন: হুজুনে গাম উনকি ফিতরাত বদল নেহি সেকতি/ উয়ো কেয়া কেরে, উনহে আদত হ্যায় মুসকুরানেকি। অর্থাৎ, চরম দুঃখ-কষ্টও তার চরিত্র বদলাতে পারে না। কী করবে, ওর স্বভাবই যে সারাক্ষণ হাসিমুখে থাকা।... যাহ্‌, আবার মনে পড়ে গেল লাকী-হ্যাপীর চেহারাটা। যেকোনো শিল্পীর ব্যক্তিগত বেদনা থাকতে পারে, থাকতে না- পারে। তবে বেদনাবোধ না থাকলে বোধ হয় বড় শিল্পী হওয়া যায় না। অন্যের কষ্ট নিজের বুকে যত বেশি প্রতিধ্বনিত হয়, ততই একজন শিল্পী আরও মহৎ শিল্পী হয়ে উঠতে পারেন। শুভ হোক বৃষ আপনার!

মিথুন
২২ মে-২১ জুন। ভর #

মিথুন রাশির হেমাকে আমি জানি তার প্রায় সেই পিচ্চিকাল থেকে আজ অবধি। ওকে কখনো আমি ঠাট্টা করে হেমাঙ্গিনী দেবী, কখনো হৈমবতী, কখনো-বা হেমায়েতপুরী ইত্যাদি বলে খেপিয়ে তুলতাম। তবু স্বীকার করতাম তার ভিন্নমুখী প্রতিভা মেধা গুণাবলিকে। লক্ষ করবেন, আপনার চারপাশে এমন কিছু লোক আছে, জীবনে যারা ভাঙে, তবু মচকায় না। আমাদের জিনিয়া আলম হেমাও তা-ই। আজকাল অনেকখানি বিরতি দিয়ে আমাদের যোগাযোগ হয়। আমি তো বলি: ঢাকার জীবন হচ্ছেকুত্তারজীবন। ভোর থেকে রাত পর্যন্ত কেবল নিশ্বাস বন্ধ করে ছোটা আর ক্লান্তিতে হাঁপানো। ভোরবেলা থেকে শিশুকে হিঁচড়ে নিয়ে মা-বাবা ছুটছেন, গার্মেন্টসের বোনেরা ছুটছেন, রিকশা-গাড়ি ছুটছে। শহীদুল হকের লেখা একটা অপূর্ব গান ছিল মোহাম্মদ আবদুর রউফের গাওয়া। রেডিওতে বাজত: ছুটি নেই, ছুটি নেই, ছুটোছুটি আছে শুধু জীবনে।... মিথুন নারীর সাপ্তাহিক দিনগুলো কেটে যাবে তরতর ঝরঝর করে। যেমন: ঝরনা ঝরনা সুন্দরী ঝরনা/ তরলিত চন্দ্রিকা/ উজ্জ্বল বর্ণা।...একটা গানের সঙ্গেও আপনার পরিচয় ঘটবে হয়তো এখন, মান্না দে- গাওয়া: আজ আবার সেই পথে/ দেখা হয়ে গেল/ কত সুর কত গান মনে পড়ে গেল/ বলো, ভালো আছ তো, বলো, ভালো আছ তো?।।... সাপ্তাহিক মিথুন এখন পরিবার সামাজিক জীবনে উজ্জ্বলতর হয়ে উঠবেন। অতীতের বন্ধুর সঙ্গে হঠাৎ যোগাযোগ হবে। লোকের ভালোবাসায় সিক্ত হবেন তিনি।... আজ তবে এইটুকুই থাক। বাকি কথা পরে হবে

কর্কট
২২ জুন-২২ জুলাই। ভর #

জীবন যখন শুকায়ে যায়/ করুণা ধারায় এসো...রবীন্দ্রনাথের কবিতা গানে ধরনের বহু কথাই আছে। আমাদের জীবনে আমরা এমন একটিও পরিস্থিতি খুঁজে পাব না, যা কবিগুরুর কোনো না কোনো সৃষ্টির সঙ্গে মিলে যাবে না। প্রিয় কর্কট, চলতি সপ্তাহে অবসরে একটু গানবাজনার মধ্যে থাকার চেষ্টা করুন। নিজের মন ভালো রাখুন। তাহলে অন্যের মনেও আপনি আনন্দ দিতে পারেন। জীবনে আমরা যা-কিছু করি, তার মূল লক্ষ্য হবে আনন্দকে পাওয়া। আনন্দধারা বহিছে ভুবনে...(রবীন্দ্রনাথের গান) প্রিয় কর্কট, আপনার আগামী সময়গুলো বিষণ্ণতা নয়, কাটুক অপার আনন্দেএই আমার কামনা

সিংহ
২৩ জুলাই-২৩ আগস্ট। ভর #

খাঁচায় বন্দী সিংহ, চারদিকে জীবনের সমুদ্র উত্তাল। কী হবে কী হবে এখনো জানি না, আবার জানিও কিছুটা। আসছে চৈত্র মাস, কী জানি কী হয়। (এক বৈশাখে দেখা হলো দুজনে... আরতি মুখোপাধ্যায়।) খাঁচায় বন্দী সিংহী-সিংহ রাশির জাতক মানব প্রজাতির নারীসামনে রয়েছে আপনার প্রেমভালোবাসা সুখানন্দ ঘেরা সাতসাতটি দিন।... ভাবনা করো না আর। চোখ খোলো, খোলো চোখ এই বার

কন্যা
২৪ আগস্ট-২৩ সেপ্টেম্বর। ভর #

দ্বিজেন মুখোপাধ্যায়ের অপূর্ব একটা গান শুনুন: সাতনরি হার দেব। ফুলের বাহার দেব/... রুপোর হাঁসুলি যদি চাও/ কন্যা তুমি নয়ন মেলে চাও।। কন্যা! প্রিয় অপ্রিয় জনপ্রিয় কন্যা নারী অথবা পুরুষ, বিশ্বাস করুন, আজ শনিবার থেকে শুরু হলো আপনার অন্যতম নতুন জীবন। আপনার দরিদ্র জ্যোতিষী তার সংখ্যা এবং ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় দ্বারা যেটুক দেখে সেটুকুমাত্র বলে দেয়। অর্থাৎ প্রবল সম্ভাবনাগুলোই বলে। ভবিষ্যদ্বাণী আরকি। (যদি আগ্রহ হয়, তাহলেপ্রথমা প্রকাশনথেকে প্রকাশিত আমার লেখা বই: ভাগ্য জানার উপায় সংগ্রহ করুন।) কন্যা রাশিভুক্ত জাতক (অর্থাৎ নারী পুরুষ) সম্পর্কে ওই বইটিতে আপনার কৌতূহল মেটানোর মতো অনেক কিছুই হয়তো পাবেন।) চলতি সপ্তাহ কন্যার জন্য ৬০: ৪০ শুভ। ৪০ ভাগের মধ্যে থাকবে হয়তো এক-আধ ফোঁটা কষ্ট, অশ্রুজল

তুলা
২৪ সেপ্টেম্বর-২৩ অক্টোবর। ভর #

তুলা এখন তাঁর জীবনের অন্যতম এক তুঙ্গে অবস্থান করছেন। তুলার ঘ্রাণশক্তি প্রবল। তিনি আগাম টের পান অনেক কিছুই। সেইভাবে তিনি অগ্রসর হন। তুলার নেতৃত্বগুণ সাধারণের চেয়ে একটু বেশি। চলতি সপ্তাহে তুলা অনেক মানুষের ভালোবাসার ঝরনায় স্নাত হবেন। ভালোবাসার দোকান থেকে ভালোবাসা কিনতেও পারেন, যদি এমনিতে পাওয়া না যায়। তা যদি হয়, তাহলে তো মিটেই গেল সব ঝামেলা। ওহ্, নতুন ফ্যাশনের কিছু সাজপোশাকও তিনি করতে পারেন। বিশেষত ডিজাইন বা নকশা করতে বিশেষ দক্ষ হবেন তিনি। মেয়ে হোক ছেলে হোক, একটি তুলাই যথেষ্ট। মাঠের তুলা, অর্থাৎ তুলা খেলোয়াড়নারী অথবা পুরুষ সপ্তাহে অনেক সাফল্য পাবেন

বৃশ্চিক
২৪ অক্টোবর-২২ নভেম্বর। ভর #

নজরুল: ঘনঘোর বরষায় কে যায়, নীল যমুনায়, কে--যায়... গানটা শুনুন নতুন করে আর একবার। আর ছোটবেলাকার ছড়া স্মৃতি থেকে তুলে আনুন: আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে/ বৈশাখ মাসে তার হাঁটুজল থাকে/ চিকচিক করে বালি কোথা নাই কাদা...এবারে শোনাই পদ্যটির প্যারোডি: বৃশ্চিক চলে একা চিক চিক করেইত্যাদি। প্রিয় বৃশ্চিক, চলতি সপ্তাহখানা আপনার আগের মতোই দম বন্ধ করা গতিতে কাটবে বলে আমার অঙ্কের হিসাবে বলে। আর, কে না জানেব্যস্ততার অন্য নামই হচ্ছে সাফল্য। বুঝে গেছেন তো আমার কথা, বৃং বৃং বৃশ্, চিক চিক চিক ম্যাডাম অ্যান্ড মিস্টার?...বয়স যা- হোক না আপনার! শুভ হোক!

ধনু
২৩ নভেম্বর-২১ ডিসেম্বর। ভর #

বিপদে মোরে রক্ষা করো/ নহে মোর প্রার্থনা/ বিপদে আমি না যেন করি ভয়...(রবীন্দ্রনাথ) ওদিকে নজরুল বলেছেন: দুলিতেছে তরী/ ফুলিতেছে জল/ ভুলিতেছে মাঝি পথ/... তুফান ভারী/ দিতে হবে পাড়ি/ নিতে হবে তরী পার।... বিশ্বের কবি শিল্পীরা নিজেরা সাহসী এবং তাঁরা আমাদেরকেও সাহসী করে তুলতে চান। ধনু এমনিতেও এক নির্ভীক চরিত্রের মানুষ। কবিদের কবিতা গান, শিল্পীদের শিল্পকৃতি তাদের বাড়তি সাহস জোগায়। পজিটিভ চরিত্রের ধনু তাঁর সঞ্চিত সাহস দিয়ে পৃথিবীতে শুভ কিছু একটা করেন। আর, নেগেটিভ ধনু টেনে আনেন অশুভ ধ্বংসকে। ইতিহাসের পাতায় হাত দিলে আপনি এই দুই ধরনের ধনুকেই পাবেন। যে ধনু সৃজনশীল মনের অধিকারী, তিনি চলতি সপ্তাহে তাঁর কাজ দিয়ে সবাইকে চমকে দেবেন হয়তো। তাহলে ধনু পাঠক, আপনি নারী হোন কিংবা পুরুষই হোন, কিশোর কিংবা কিশোরী হোন, তরুণ-তরুণী বা যা- হোন, চলতি সাত দিন আপনার কাটবে ভয়শূন্যতার মধ্য দিয়ে। এর পুরস্কার আপনি হাতেনাতে না পেলেও নিকট ভবিষ্যতেই পাবেন। প্রায়শ অজনপ্রিয় ধনু, চলতি সপ্তাহ আপনার কাটবে মারমার কাটকাট করে। এতে ক্ষতি হবেনা লাভ হবে, ‘সে আমি নাহি জানি’ (কহিল তারা জ্বালিব আলোখানি/ আঁধার দূর হবে না হবে/ সে আমি নাহি জানি।। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)

মকর
২২ ডিসেম্বর-২০ জানুয়ারি। ভর #

মকর হিসেবে আপনি অনেক সময় খুব রূঢ়ভাবে অপ্রিয় সত্য বলে বসেন। অনেকটা বৃশ্চিক নারী পুরুষের মতোই। এতে কখনো কখনো ঝামেলার সৃষ্টি হয়। তাহলেও আপনার সততা-আন্তরিকতাকে অস্বীকার করার উপায় নেই। আপনি সাধারণত সত্যবাদী হলেও কখনো কোনো ব্যাপারে যদি মিথ্যার আশ্রয় নেন, তখন তা ধরতে পারাটা প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। আপনার স্মরণশক্তিও বিস্ময়কর। এই স্মরণশক্তি জীবনে আপনাকে প্রচুর সাফল্য এনে দিলেও এর একটা কষ্টকর দিকও আছে। অপস্মৃতিকে আপনি কিছুতেই মন থেকে তাড়াতে পারেন না। আপনি জানেন, মকর নারী-পুরুষ বিখ্যাত তাঁদের ধৈর্য, কষ্টসহিষ্ণুতা কঠোর পরিশ্রম-ক্ষমতার জন্য। এঁদের কারও মধ্যে যদি প্রতিভা খানিকটা কমও থাকে, তাতে ক্ষতি হয় না। ওপরের গুণগুলো দিয়েই তাঁরা সব পুষিয়ে নেন নানাভাবে। এঁদের এসব গুণের একটা হচ্ছে ক্ষমা দুঃখপ্রকাশ। কাজেই এঁদের আকস্মিক দুর্ব্যবহারে এঁদের ভুল বোঝা উচিত নয়। এঁরা মানসিক দৈহিকউভয় প্রকার কষ্ট সহ্য করে যেতে সক্ষম দিনের পর দিন। এভাবে যেকোনো উপায়ে এঁরা সাফল্য ছিনিয়ে নেন শেষ পর্যন্ত। (প্রথমা প্রকাশন থেকে প্রকাশিত আমার ভাগ্য জানার উপায় বইটিতে উক্ত বিষয়গুলো বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।)

কুম্ভ 
২১ জানুয়ারি-১৮ ফেব্রুয়ারি। ভর #

সেদিন চৈত্র মাস/ তোমার চোখে দেখেছিলেম/ আমার সর্বনাশ... (রবিঠাকুর।) প্রিয় কুম্ভ, রবীন্দ্রনাথের কবিতার কটি লাইন আমরা সবাই জানি। তবে, একটু থেমে এর ব্যাখ্যা করলে নিজের সাপ্তাহিক জীবনের সঙ্গে হয়তোবা কিছু মিল খুঁজে পাওয়া যাবে। এটি একটি প্রেমে পড়ার কবিতা, এটুকুই বলে রাখি। এখন দেখা যাক আগামী সাত দিনে কুম্ভ তরুণ-তরুণীদের জীবন কেমনভাবে কাটে। (কিছু ঘটলেও আমরা তো আর জানব না।)

মীন
১৯ ফেব্রুয়ারি-২০ মার্চ। ভর #

চলতি সপ্তাহে মীনের আর্থিক অবস্থা যথেষ্ট ভালো থাকবে। পকেট ভালো থাকলে মনও ভালো থাকবে। পকেট গরম তো মন ভি গরম মার দিয়া কিল্লা! অর্থাৎ, বাজিমাত!

আপনি নিজেই আপনার ভাগ্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন শতকরা ৯০ থেকে ৯৬ ভাগ। বাকিটা আমরা ফেট বা নিয়তি বলতে পারি। ভাগ্য অনেক সময় অনির্দিষ্ট কারণে আপনা থেকেও গতিপথ বদলাতে পারে। এখানে রাশিচক্রে আমিনিউমারলজিবাসংখ্যা-জ্যোতিষপদ্ধতি প্রয়োগ করেছিকাওসার আহমেদ চৌধুরী