পুলিশ জানিয়েছে, কয়েকদিন আগে আক্রান্ত তরণীর সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল অভিযুক্ত বিশাখপতির। পেশায় সে ছিল একজন নির্মাণকর্মী। ফেসবুকে কয়েকদিন আগে পরিচয় হয়েছিল সেই তরুণীর।
শেষ কয়েকদিন ধরে বারবার দেখা করার কথা জানাচ্ছিল ওই ব্যক্তি। কিন্তু দেখা করার কোনও সুযোগ হয়ে ওঠেনি। এদিনই দেখা করার জন্য সিনেমা হলে যাওয়ার প্রস্তাব দেয় অভিযুক্ত। আক্রান্ত নারীকে বলে সঞ্জয়লিলা বনশালীর ছবি পদ্মাবত দেখাতে নিয়ে যাওয়ার কথা।
কিন্তু হায়দারাবাদের প্রশান্ত থিয়েটার হলে সেদিন লোক তেমন ছিল না। ফাঁকা হলেই ওই তরুণীর উপর চড়াও হয় বিশাখপতি। সেখানে বেশ কিছুক্ষণ ধরে চলে নির্যাতন। এরপর কোনওমতে পালিয়ে বাঁচে সে।
পুলিশ জানিয়েছেন, অভিযোগ জমা পড়ার পরেই দ্রুত তদন্তের কাজ সরেছে পুলিস। গ্রেপ্তারও করা হয়েছে বৃদ্ধকে। পাশাপাশি, নির্যাতিতা নারীকে ভর্তি করা হয়েছে হাসাপাতালে। তাঁর গোপনাঙ্গে বেশ কিছু মারাত্মক ক্ষত রয়েছে বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এখনও তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক।