ঘটনাটি দু’সপ্তাহ আগের। সেই ঘটনায় যৌন হেনস্থার দায়ে এ পর্যন্ত চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে স্থানীয় পুলিশ। পরে স্থানীয় মানুষের চাপে পুলিশ চার্জ বদল করে খুনের অভিযোগে মামলা দায়ের করে।
ধর্ষণের আগে গরুর মাংস খান কিনা তরুণীকে জিজ্ঞাসা করেছিল স্বঘোষিত গো-রক্ষকরা। এরপরেই সেই তরুণীকে ধর্ষণ করে তারা। অত্যাচার চালায় তার ১৪ বছরের চাচাতো ভাইয়ের ওপরও। এখানেই শেষ নয়। ভারতের হারিয়ানার বাসিন্দা সেই তরুণীর বাড়িতে তার চাচা এবং চাচীকেও হত্যা করে তারা।
ঘটনা প্রসঙ্গে সেই তরুণী জানিয়েছেন, ‘ওরা জিজ্ঞাসা করেছিল, আমরা গরুর মাংস খাই কিনা। আমরা বলেছিলাম, 'না, খাই না। কিন্তু ওরা তা মানেনি।'
তবে পুলিশর দাবি, অপরাধীদের সঙ্গে তথাকথিত গো-রক্ষকদের কোনও যোগ নেই। ঘটনার পর এ নিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছে। আতঙ্কগ্রস্থ স্থানীয় মুসলিমরা। তারা বলছেন, হিন্দুদের আক্রমণে তারা ভীত। উল্লেখ্য, হরিয়ানায় গো হত্যা নিষিদ্ধ।