একটি প্ল্যাস্টিকের বেলুনের সাহায্যে স্যাটেলাইটটি উৎক্ষেপণ করা হয়। প্রথমে ভূপৃষ্ঠ থেকে ২৪.৮ কিলোমিটার উচ্চতায় স্ট্রেটোস্ফিয়ারের স্থাপন করা হয় সেটিকে। সেখানে নির্দিষ্ট কাজ করার পর বর্তমানে সেটিকে ভূপৃষ্ঠ থেকে ২৬.৭ কিলোমিটার উচ্চতায় স্থাপন করা হয়েছে। সেখান থেকেই ছবি ও পরীক্ষা চালাবে এই মহাকাশযানটি।
ISRO-এর সাহায্য ছাড়াই প্রথম মাইক্রো স্যাটেলাইট তৈরি করে তার সফল উৎক্ষেপণ করে অসাধ্য সাধন করল ছাত্ররা। শনিবার হায়দরাবাদের ইসিআইএল ক্যাম্পাস থেকে সেই স্যাটেলাইটের উৎক্ষেপণ করা হয়। মূলত, বায়ুমণ্ডলে ক্যানসার সৃষ্টিকারী ক্ষতিকারক কসমিক রেডিয়েশন সম্পর্কে নানা তথ্য দিতে সাহায্য করবে এই স্যাটেলাইট।
অ্যাপেইরো প্রকল্পের অধীনে গোয়ার বিআইটিএস পিলানির স্নাতকের ছাত্ররা এই মাইক্রো স্যাটেলাইট তৈরির কাজ শুরু করে এক বছর আগে। পরীক্ষামূলক স্যাটেলাইটটি তৈরি হয়েছে স্কিন্টিলেটর ও ফোটো মাল্টিপ্লায়ার টিউবের মাধ্যমে। ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ২৭ কিলোমিটার উচ্চতায় বায়ুমণ্ডলের স্ট্রেটোস্ফিয়ার স্তরে কসমিক রেডিয়েশন নিয়ে তথ্য দেবে স্যাটেলাইটটি।
উল্লেখ্য, এই প্রথম ভারতের কোনও আইআইটি’র ছাত্ররা এ ধরনের পরীক্ষামূলক কাজ করল ইসরো’র সাহায্য ছাড়াই।