অভিনেত্রী
অবন্তি বিশ্বাস অপু বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে অপু বিশ্বাস নামেই পরিচিত। তিনি ২০০৪ সালে আমজাদ হোসেনের ‘কাল সকালে’ ছবির মাধ্যমে চলচ্চিত্রে পদার্পণ করেন। ২০০৬ সালে এফআই মানিক পরিচালিত ‘কোটি টাকার কাবিন’ ছবিতে প্রধান নায়িকা হয়ে অভিনয় করেন শাকিব খানের বিপরীতে। তার বেশিরভাগ ছবিতে নায়ক শাকিব খান। তার জন্ম বগুড়া জেলার সদর থানার সাতমাথা এলাকায়। বাবা উপেন্দ্রনাথ বিশ্বাস এবং মা শেফালী বিশ্বাসের তিন মেয়ে ও এক ছেলের মধ্যে সবার ছোট অপু। তার শৈশব ও কৈশোর কেটেছে বগুড়াতেই। প্রথম স্কুল এসওএস হারম্যান মেইনার। তারপর আলোর মেলা, ক্রিসেন্ট হাই স্কুল এবং সব শেষে ইয়াকুবিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। বাবা-মায়ের যৌথ উৎসাহেই মূলত: নাচ শিখতে শুরু করেন। হাতেখড়ি বুলবুল ললিতকলা একাডেমীতে। তারপর শিল্পকলা একাডেমী এবং সবশেষে নৃত্যাঞ্চল। যখন ক্লাস নাইনে পড়েন তখন নৃত্যাঞ্চল আয়োজিত একটি প্রতিযোগিতায় প্রথম হন।
বগুড়ার মেয়ে অপু বিশ্বাস। আমরা ক’জন শিল্পীগোষ্ঠীই মূলত বদলে দিয়েছে তার জীবন। আর এ কথা অপু স্বীকার না করলেও বগুড়াবাসীসহ সারাদেশের সবাই জানেন অপুকে গড়ে দিয়েছে বগুড়ার আমরা ক’জন শিল্পীগোষ্ঠী। ২০০০ সালে আমজাদ হোসেনের ” কাল সকালে ” সিনেমার মাধ্যমে বগুড়ার মেয়ে অপু বিশ্বাসের ফিল্মে ক্যারিয়ার শুরু হলেও পায়ের তলায় শক্ত মাটি ছিলোনা । অবশেষে ২০০৬ সালে শাকিব খানের সাথে তার ” কোটি টাকার কাবিন ” ছবিটি যেন ক্যারিয়ারের গতিপথেই পাল্টে দেয়।
জন্ম, পরিবার ও শিক্ষা
তার জন্মদিন ১১ অক্টোবর। তার জন্মের সালটি সঠিক জানা যায় নি। অপু বিশ্বাসের পুরো নাম অবন্তি বিশ্বাস অপু। বগুড়া জেলার সদর থানার সাতমাথা এলাকায় তাদের বসবাস। তার বাবার নাম উপেন্দ্রনাথ বিশ্বাস এবং মায়ের নাম শেফালী বিশ্বাস। দুই ভাই-বোনের মধ্যে অপু ছোট। ২০১৪ সালের ২১ মে রাত প্রায় ১১টার দিকে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান অপুর বাবা।অপু বিশ্বাসের তার শৈশব ও কৈশোর কেটেছে বগুড়াতেই। প্রথম স্কুল এসওএস হারম্যান মেইনার। তারপর আলোর মেলা, ক্রিসেন্ট হাই স্কুল এবং সব শেষে ইয়াকুবিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। বাবা-মায়ের যৌথ উৎসাহেই মূলতঃ নাচ শিখতে শুরু করেন। হাতেখড়ি বুলবুল ললিতকলা একাডেমীতে। তারপর শিল্পকলা একাডেমী এবং সবশেষে নৃত্যাঞ্চল। যখন ক্লাস নাইনে পড়েন তখন নৃত্যাঞ্চল আয়োজিত একটি প্রতিযোগিতায় প্রথম হন।