অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড বাংলাদেশের অন্যতম রাষ্ট্রায়ত্ব বাণিজ্যিক ব্যাংক।
ইতিহাস :
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা লাভের পর বাংলাদেশ ভূখন্ডে অবস্থিত সকল ব্যাংককে জাতীয়করণের আওতায় আনা হয়। এই প্রেক্ষাপটে ব্যাংকটি ১৯৭২ সালের ২৬শে মার্চ (বাংলাদেশ ব্যাংকস জাতীয়করণ আদেশ ১৯৭২ পিও নং ২৬) অধ্যাদেশের মধ্য দিয়ে সাবেক হাবিব ব্যাংক লিমিটেড ও সাবেক কমার্স ব্যাংক লিমিটেড এর বাংলাদেশ ভূখন্ডে অবস্থিত শাখা এবং সমুদয় দায় ও সম্পদ সমন্বয়ে অগ্রণী ব্যাংক একটি রাষ্ট্রীয় বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। অগ্রণী ব্যাংক শুরুতে ৫ কোটি টাকার অনুমোদিত মূলধন ও ১ কোটি টাকার পরিশোধিত মূলধন নিয়ে যাত্রা শুরু করে। পরবর্তীতে ২০০৭ সালের ১৭ই মে তা পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিতে পরিণত হয়।
পরিচালনা পদ্ধতি :
অগ্রণী ব্যাংকের কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে ১২ সদস্যবিশিষ্ট একটি পরিচালনা পর্ষদ যার প্রধান একজন চেয়ারম্যান। বর্তমানে (প্রেক্ষিত ২০১৪) অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ডঃ জায়েদ বখত
বিস্তৃতি :
বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে এই ব্যাংকের ১১টি পরিষদ্ অফিস, ৩৪ টি বিভাগের হেড অফিস, ২৭টি কর্পোরেট সহ ৬২টি আঞ্চলিক অফিস এবং ৪০টি অনুমোদিত পরিবেশক শাখা সহ ৯৩৫টি শাখা রয়েছে। অগ্রণী ব্যাংকে অনলাইন ব্যবস্থাপনায় ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালিত হয়। অগ্রণী ব্যাংকে বর্তমানে অনলাইন শাখার সংখ্যা ৯৩৫টি।