এক সপ্তাহের ব্যবধানে মরদেহ হয়ে দেশে ফিরলেন ২৩ বাংলাদেশি; এখনও শনাক্ত করা যায়নি তিনজনকে।
যাতায়াতে নেপালিরা সাধারণত সোমবারকে পবিত্র দিন হিসেবে বেছে নেয়। গত সপ্তাহের সেই সোমবারে ৩৩ নেপালি, এক চীনা আর মালদ্বীপের এক নাগরিকের সঙ্গে উচ্ছ্বাস নিয়ে ঢাকার মাটি ছেড়ে ইউএস-বাংলার উড়োজাহাজে উড়াল দিয়েছিলেন ৩৬ বাংলাদেশি। এর এক সপ্তাহ পর আজ সেই সোমবারেই একসঙ্গে ২৩ বাংলাদেশি আবার ফিরলেন ঢাকার মাটিতে-প্রাণহীন-নিথর হয়ে।
শনিবার যাদের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে তারা হলেন:
বিলকিস আরা মিতু (রাজশাহী, যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশী, শনিবার শনাক্ত হয়েছে)
রকিবুল হাসান (শনিবার শনাক্ত হয়েছে)
ডা. হাসান ইমাম (চিকিৎসক, রাজশাহী, শনিবার শনাক্ত হয়েছে)
বেগম নুরুন নাহার বিলকিস বানু (রাজশাহী, রবিবার শনাক্ত হয়েছে)
মিনহাজ ইবনে নাসির (শনিবার শনাক্ত হয়েছে)
মতিউর রহমান (শনিবার শনাক্ত হয়েছে)
তাহিরা তানভিন শশী রেজা (মানিকগঞ্জ, শনিবার শনাক্ত হয়েছে)
ফারুক হোসেন প্রিয়ক (গাজিপুর, রবিবার শনাক্ত হয়েছে)
তামাররা প্রিয়ন্ময়ী (শিশু, শনিবার শনাক্ত হয়েছে)
অনিরুদ্ধ জামান (শিশু, শনিবার শনাক্তহয়েছে)
রফিক জামান (নোয়াখালী, সমাজকর্মী, শনিবার শনাক্ত হয়েছে)
সানজিদা হক (যশোর, বেসরকারি চাকরিজীবী, শনিবার শনাক্ত হয়েছে)
মাহমুদুর রহমান (শনিবার শনাক্ত হয়েছে)
আকতারা বেগম (শনিবার শনাক্ত হয়েছে)
নুরুজ্জামান (শনিবার শনাক্ত হয়েছে)
ফয়সাল আহম্মেদ (শনিবার শনাক্ত হয়েছে)
আবিদ সুলতান (এয়ার লাইনস পাইলট -শনিবার শনাক্ত হয়েছে)
পৃথুলা রশীদ (এয়ারলাইনস কো-পাইলট -শনিবার শনাক্ত হয়েছে)
খাজা হোসেন (এয়ারলাইনস ক্রু -শনিবার শনাক্ত হয়েছে)
নাজিয়া আফরিন (রবিবার শনাক্ত হয়েছে)
আঁখি মনি (রবিবার শনাক্ত হয়েছে)
উম্মে সালমা (রবিবার শনাক্ত হয়েছে)
শারমিন আক্তার (রবিবার শনাক্ত হয়েছে)
তবে খুলনার আলিফুজ্জামান এবং নজরুল ইসলাম নামে আরও এক আরোহীর মরদেহ এখনও শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।