খুলনায় নগর সভ্যতার ছোঁয়া থেকে বেরিয়ে এসে সুন্দরবনের আদলে তৈরি হচ্ছে শেখ রাসেল ইকোপার্ক। খুলনার বটিয়াঘাটা উপজেলার মাথাভাঙ্গা এলাকায় রূপসা নদীর তীরে নদীর সৌন্দর্য্যকে আরো আকৃষ্ট করার জন্য প্রকৃতিকে বিকৃত না করে গড়ে তোলা হচ্ছে এই ইকোপার্ক।
জেলা প্রশাসক জানিয়েছেন, খুলনাবাসীর বিনোদনের কথা চিন্তা করে এই পার্ক তৈরির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। আগামী বছর এই পার্ক তৈরির কাজ শেষ হবে।
রূপসা নদীর তীরে ৪৩ একর খাস জমিতে দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে শেখ রাসেল ইকোপার্কের উন্নয়ন কাজ। জমি অধিগ্রহণের পর সাড়ে চারশ’ পিলার দিয়ে গোটা সীমানা ঘিরে বিস্তীর্ণ এলাকায় বালি ভরাটের কাজ এগিয়ে চলছে।
রূপসা নদীতে প্রবহমান নোনা পানি ও মাটির সহায়তায় এখানে সুন্দরবনের গরান বৃক্ষের বনায়নের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এই উদ্যোগকে বাস্তব রূপ দিতে জেলা প্রশাসনের সাথে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ অন্যান্য দপ্তরগুলো এক সাথে কাজ করছে।
এ পার্কে প্রকৃতি পিপাসুদের পাশাপাশি অন্য বিনোদন প্রেমীদের জন্য স্বল্প পরিসরে থাকছে ব্যতিক্রম কিছু রাইড ও থিয়েটার। থাকছে সপরিবারে রাত্রী যাপনের ব্যবস্থাও।
উদ্যোক্তারা বলছেন, রূপসা নদীর পাশে ঘোলা পানির চরে পার্কটি গড়ে উঠলে এটি হবে অন্যতম একটি চিত্ত বিনোদনের স্থান। বিনোদনের পাশাপাশি অসংখ্য প্রাণীর অভয়াশ্রমে পরিণত হবে এই পার্ক। সূত্র: ডিবিসি টিভি নিউজ টিভি: খুলনায় নগর সভ্যতার ছোঁয়া থেকে বেরিয়ে এসে সুন্দরবনের আদলে তৈরি হচ্ছে শেখ রাসেল ইকোপার্ক। খুলনার বটিয়াঘাটা উপজেলার মাথাভাঙ্গা এলাকায় রূপসা নদীর তীরে নদীর সৌন্দর্য্যকে আরো আকৃষ্ট করার জন্য প্রকৃতিকে বিকৃত না করে গড়ে তোলা হচ্ছে এই ইকোপার্ক।
জেলা প্রশাসক জানিয়েছেন, খুলনাবাসীর বিনোদনের কথা চিন্তা করে এই পার্ক তৈরির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। আগামী বছর এই পার্ক তৈরির কাজ শেষ হবে।
রূপসা নদীর তীরে ৪৩ একর খাস জমিতে দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে শেখ রাসেল ইকোপার্কের উন্নয়ন কাজ। জমি অধিগ্রহণের পর সাড়ে চারশ’ পিলার দিয়ে গোটা সীমানা ঘিরে বিস্তীর্ণ এলাকায় বালি ভরাটের কাজ এগিয়ে চলছে।
রূপসা নদীতে প্রবহমান নোনা পানি ও মাটির সহায়তায় এখানে সুন্দরবনের গরান বৃক্ষের বনায়নের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এই উদ্যোগকে বাস্তব রূপ দিতে জেলা প্রশাসনের সাথে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ অন্যান্য দপ্তরগুলো এক সাথে কাজ করছে।
এ পার্কে প্রকৃতি পিপাসুদের পাশাপাশি অন্য বিনোদন প্রেমীদের জন্য স্বল্প পরিসরে থাকছে ব্যতিক্রম কিছু রাইড ও থিয়েটার। থাকছে সপরিবারে রাত্রী যাপনের ব্যবস্থাও।
উদ্যোক্তারা বলছেন, রূপসা নদীর পাশে ঘোলা পানির চরে পার্কটি গড়ে উঠলে এটি হবে অন্যতম একটি চিত্ত বিনোদনের স্থান। বিনোদনের পাশাপাশি অসংখ্য প্রাণীর অভয়াশ্রমে পরিণত হবে এই পার্ক।